ফ্রিল্যান্সিং এর সেক্টর সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

প্রিয় পাঠক আপনি কি ফ্রিল্যান্সিং এর সেক্টর সমূহ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তবে এ আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
এ আর্টিকেলটিতে আমি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখব ফ্রিল্যান্সিং এর সহজ কাজসমূহ ফ্রিল্যান্সিং এর সেক্টর সমূহ এবং নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে আলোচনা করেছি।

ভূমিকা

বর্তমানে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে।ঘরে বসে মোবাইল,ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার যেকোনো একটি ডিভাইস থাকলেই আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন।ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য প্রয়োজন ধৈর্য্য,পরিশ্রম এবং ইংরেজি বিষয়ে দক্ষতা।

ইংরেজি না জানলে ক্লিন্টদের সাথে যোগাযোগে বিঘ্নতা দেখা দিতে পারে।আজকাল সকল বয়সের মানুষই ফ্রিল্যান্সিংয়ের ওপর ঝুঁকে পড়ছে।তরুণ তরুণীদের মধ্যে এর প্রবণতা বেশি দেখা যাচ্ছে।তারা পড়াশুনার পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং করে নিজেদের খরচ নিজেরা বহন করছে।

অনেকেই আছেন যারা ফ্রিল্যান্সিংকে পেশা হিসেবে বেছে নিচ্ছেন।ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ নিজের ইচ্ছা মত করা যায়।এর কোনো নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠান ও সময় নেই।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে করবো

ইউটিউবিং: বর্তমানে অনেকেই ইউটিউবিং এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করে সফল হচ্ছে।বর্তমানে ইউটুবিং একটি জনপ্রিয় মাধ্যম।আপনার যদি একটি স্মার্ট ফোন থাকে তবে সেটি দিয়ে আপনার দক্ষতা অনুজায়ে বিভিন্ন শিক্ষণীয় ভিডিও বানিয়ে আয় করতে পারবেন।মোবাইল দিয়ে ভিডিও বানিয়ে সেটি এডিট করে ইউটিউবে আপলোড করা যায়। ইউটিউবিং করার জন্য আপনাকে প্রথমে ইউটিউবে চ্যানেল খুলতে হবে এবং তাতে ভিডিও মেক করে আপলোড দিতে হবে।এবং এই সকল কাজ মোবাইল দিয়েই খুব সহজে করা যায়।

আর্টিকেল রাইটিং:আর্টিকেল রাইটিং এর কাজটি মোবাইলের মাধ্যমে খুব সহজেই করা যায়। আপনার মোবাইলে যদি বাংলা কীবোর্ড থাকে তবে সেটি ব্যাবহার করেই আপনি আর্টিকেল লিখতে পারেন।এছাড়াও আপনি আপনার ফোনের মাধ্যমে ভয়েস টাইপিং করে আর্টিকেল লিখতে পারেন।যেকোনো অ্যান্ড্রয়েড ফোন থাকলেই তাতে বাংলা কীবোর্ড অ্যাপস অথবা ভয়েস টাইপিং অ্যাপস দিয়ে আর্টিকেল রাইটিং এর কাজ করা যায়।


ওয়েব ডিজাইন:ওয়েব ডিজাইনের HTML এবং CSS এই দুইটি খুব সহজেই মোবাইলের মাধ্যমে শেখ যায়।তবে এগুলো ব্যাসিক। ওয়েব ডিজাইন শিখার অ্যাপস রয়েছে।W3sSchools এবং FreeCoadCamp.
গ্রাফিক্স ডিজাইন:মোবাইলের দ্বারা কিছু অ্যাপসের মাধ্যমে খুব সহজেই গ্রাফিক্স ডিজাইন করা সম্ভব।canva,Adobe Photoshop,Adobe spark. এগুলোর মাধ্যম ইমেজ ডিজাইন ও লোগো ডিজাইন করতে পারবেন তবে হ্যা অ্যাডভান্স লেভেলের লোগো বা ইমেজ ডিজাইনের জন্য অবশ্যই ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটারে প্রয়োজন পড়বে।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং:মোবাইলের মাধ্যমে খুব সহজেই সোসিয়াল মিডিয়া মার্কেটিং করা যায়।এই কাজের জন্য আপনাকে বেশি সময় দিতে হবে।আপনাকে ফেইসবুকে যারা পণ্য বিক্রয় করে তাদের মডারেটর হিসেবে কাজ করতে হবে।আপনাকে তাদের পণ্য সম্পর্কে ক্রেতাদের জানতে হবে,তাদের কমেন্ট এবং মেসেজের রিপ্লাই দিতে হবে আর এই কাজ গুলো মোবাইলের মাধ্যম খুব সহজেই করা যায়।

ফ্রিল্যান্সিং এর সহজ কাজ সমূহ

অনেকেই আছেন যার ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে এর সহজ কাজসমূহ খুঁজে থাকেন। অনেকেই হয়তো এর সহজ কাজ সমূহ সম্পর্কে জানেন আবার অনেকেই জানেন না। ফ্রিল্যান্সিং এর সহজ কাজ সমূহ সম্পর্কে ব্যাখ্যা করা হলো।

ভিডিও এডিটিং: ভিডিও এডিটিং ফ্রিল্যান্সিং এর একটি সহজ কাজ। আপনি যদি খুব ভালো ভিডিও এডিট করতে পারেন তাহলে আপনি ভিডিও এডিটিং কাজ করতে পারেন। বিভিন্ন ধরনের বড় বড় ইউটিউবার আছেন যারা তাদের ভিডিও এডিট করার সময় পান না সে ক্ষেত্রে তারা বিভিন্ন ধরনের ভিডিও এডিটরদের দ্বারা তাদের ভিডিও এডিট করে থাকেন। মার্কেটপ্লেস সে ঘুরে দেখলেই দেখতে পাওয়া যায় যে সেখানে প্রচুর পরিমাণ ভিডিও এডিটরদের ডিমান্ড রয়েছে।
ভয়েস অফার আর্টিস্ট: আপনি যদি অনেক সুন্দর গুছিয়ে কথা বলতে পারেন এবং আপনার যদি ভয়েস সুন্দর হয়ে থাকে তাহলে আপনি ভয়েস ওভার আর্টিস্ট হিসেবে কাজ করতে পারেন। এমন অনেক ওয়েবসাইট আছে যেগুলো ভয়েস ওভার আর্টিস্টদের নিয়ে থাকেন তাদের ওয়েবসাইটে।
ওয়েব রিসার্চচার: অনলাইনে এমন অনেক কোম্পানি আছে যারা আর্টিকেল তৈরির জন্য ওয়েব রিসার্চ করে থাকেন। সে ক্ষেত্রে তাদের অনেক তথ্য সংগ্রহ করতে হয় এই জন্য তাদের তারা ফ্রিল্যান্সারদের ভাড়া করে থাকেন। এক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সারদের মূল কাজই হয় বিভিন্ন বিষয়ে প্রচুর পরিমাণ তথ্য সংগ্রহ করা।

সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার: এটি সাধারণত যারা অনলাইনে পণ্য বিক্রয় করে তারা সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজারদের খুঁজে থাকেন। সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজারদের মূল কাজই হয় পণ্য সম্পর্কে সম্পর্কে তথ্য কাস্টমারদের কাছে তুলে ধরা। কাস্টমারদের মেসেজের রিপ্লাই দেওয়া অর্ডার নেওয়া অর্ডার কনফার্ম করা ইত্যাদি। এই কাজগুলো খুবই সহজ এবং যে কেউ করতে পারে।

আর্টিকেল রাইটিং: আর্টিকেল রাইটিং ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে সহজ কাজ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। যদি কেউ খুব সুন্দর করে গুছিয়ে লিখতে পারে তবে সে খুব সহজে আর্টিকেল রাইটিং এর কাজ করতে পারে। মার্কেটপ্লেসে এমন অনেক ব্যক্তি খুঁজে পাওয়া যায় যারা তাদের ব্লগে পোস্ট করার জন্য আর্টিকেল রাইটারদের কাজ দিয়ে থাকেন।

ডাটা এন্ট্রি: ডাটা এন্ট্রির কাজ সব থেকে সহজ একটি কাজ। ডাটা এন্ট্রির ক্ষেত্রে কোম্পানির সকল ডাটা আপনাকে দিয়ে থাকে সেই ডাটা গুলো সংগ্রহ করে আপনাকে অন্য ফাইলে ইনপুট করতে হবে। ডাটা এন্ট্রি তে যেহেতু সকল বিষয় আপনাকে তৈরি করে দেওয়া হয় সে ক্ষেত্রে ডাটা এন্ট্রিকে সব থেকে সহজ কাজ বলা যায়।

ফ্রিল্যান্সিং এর সেক্টর সমূহ

  • ডিজিটাল মার্কেটিং:ফ্রিল্যান্সিংয়ের সবথেকে জনপ্রিয় সেক্টর হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং।সহজ ভাষায় বলতে গেলে ডিজিটাল উপায় অর্থাৎ অনলাইনে মার্কেটিং করে হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং।এই ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ও অনেক গুলো ক্যাটাগরি রয়েছে।আপনি যেকোনো একটার ওপর ভালো প্রশিক্ষণ নিয়ে বা যে ক্যাটাগরি আপনার ভালো লাগে সেটার ওপর প্রশিক্ষণ নিয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় করতে পারবেন।
  • সাইবার সিকিউরিটি: ওয়েবসাইট কে হ্যাকারদের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য সাইবার সিকিউরিটির প্রয়োজন হয়। সাইবার সিকিউরিটি এর মাধ্যমে হ্যাকারদের কাছ থেকে ওয়েবসাইট রক্ষা করা সহজ হয়।বাংলাদেশে অনেক প্রতিষ্ঠান পাবেন যারা এই কোর্স গুলো করিয়ে থাকেন। সাইবার সিকিউরিটি ফ্রিল্যান্সিং এর একটি গুরুত্বপূর্ণ সেক্টর।
  • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: ওয়েবসাইটগুলোর সাধারণত বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট দ্বারা পরিচালিত হয়।একটি ওয়েবসাইট তৈরি থেকে শুরু করে মেইনটেইন পর্যন্ত সকল কাজ ওয়েব ডেভেলপারদের দ্বারা করা হয়ে থাকে।একটি ওয়েবসাইট কিভাবে সাজানো হবে,কিভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করবে এবং ওয়েবসাইটকে কিভাবে মেইনটেইন করবে সবই ওয়েব ডেভেলপারদের কাজের অন্তর্ভুক্ত। এই কাজগুলোর অনেক ডিমান্ড রয়েছে।অনেকে তার ওয়েবসাইটকে আকর্ষণীয় করতে ওয়েব ডেভেলপারদের কাজ দিয়ে থাকেন।
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন:লোগো ডিজাইন থেকে শুরু করে সকল কিছুর ডিজাইন গ্রাফিক্স ডিজাইনের অন্তর্ভুক্ত।বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার রয়েছে যা দ্বারা গ্রাফিক্স ডিজাইন করা যায় সেই সকল সফটওয়্যার দিয়ে ডিজাইন করে মার্কেট প্লেসে বিক্রয় করা হয়।আবার অনেকে আছেন যারা গ্রাফিক্স ডিজাইন হায়ার করে তাদের লোগো ডিজাইনের জন্য।পারফরম্যান্সের ভালো হলে এই সেক্টরে প্রচুর কাজ পাওয়ার সম্ভবনা আছে।
  • সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট:কম্পিউটার মানুষের ভাষা বুঝেনা এটি সাধারণত কোড বা প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ বুঝে।কম্পিউটারের যাবতীয় কাজ সমূহ প্রোগ্রামিং এর মাধ্যমেই করা হয়ে থাকে।ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ।আপনি যদি প্রোগ্রামিং ভাষা শিখে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট এর কাজ করতে চান তবে এটি আপনার জন্য অনেক সফলতা বিয়ে আনতে পারে।ফ্রিল্যান্সিং এ সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট কে অনেক গুরুত্ব দেয়া হয়।
  • কনটেন্ট রাইটিং: কনটেন্ট রাইটিং ফ্রিল্যান্সিংয়ের এমন একটি সেক্টর যার মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয়ে লেখালেখি করে ইনকাম করা যায়। ফ্রিল্যান্সিং এর কনটেন্ট রাইটিংকে অনেক মূল্য দেওয়া হয়। কনটেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে এটি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে কোন ব্লগের ক্ষেত্রে কনটেন্ট রাইটিং হতে পারে কোন নিউজ এর ক্ষেত্রে কনটেন্ট রাইটিং হতে পারে কোন ভিডিও বানানোর জন্য ভালো কনটেন্ট এর প্রয়োজন পড়ে সে ক্ষেত্রে সেখানে কনটেন্ট রাইটিং এর প্রয়োজন পড়ে।

ফ্রিল্যান্সিং এর নেতিবাচক দিক

  • ফ্রিল্যান্সিংয়ে শুরুতে কাজ পেতে অনেক সময় লাগে।নতুনদের করে তেমন কাজ দিতে চাই না।
  • বেশি ভাগ সময় মোবাইল বা কম্পিউটার এর মাঝে ব্যয় হয় যার ফলে চোখের সমস্যা দেখা দেয়।
  • বেশিক্ষণ বসে থাকার ফলে মাজা ব্যাথা বা মেরুদন্ডতে ব্যাথার সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • ফ্রিল্যান্সিংয়ে অনেক ধৈর্য্য ও পরিশ্রম দিতে হয় অনেকেই ধর্য ধরে রাখতে পারেনা।
  • সারা দিন বসে কাজ করতে হয় ফলে শারীরিক ও মানসিক ক্ষতি হতে পারে।

নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং

যারা নতুন নতুন ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান তারা অনেকে ভেবে পান না যে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন।তাদের বলি আমাদের দেশে এমন অনেক প্রতিষ্ঠান আছেন যারা ফ্রিল্যান্সিং কোর্স অনলাইনে ও অফলাইনে করিয়ে থাকেন আপনি চাইলে তাদের কাছে থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন।

আবার এমন অনেকেই আছেন যারা অনলাইনে আয় s9kol কোর্স বিক্রি করে থাকেন আপনি চাইলে তাদের কাছে থেকে কোর্স কিনে ও এই বিষয়ে শিখতে পারেন।ইউটিউবে এমন অনেক ফ্রি ভিডিও পাওয়া যাবে।ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য বেসিক কম্পিউটার জানা জরুরি এবং আপনার অবশ্যই ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে।

ক্লায়েন্ট সাধারণত অন্যান্য দেশের হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে আপনাকে ইংরেজি বিষয়ে দক্ষতা থাকে হবে যেনো আপনি তাদের সাথে কনভারসেশন করতে পারেন।এগুলো যদি আপনার থেকে থাকে তবে আপনাকে এখন ফ্রিল্যান্সিংয়ের সেক্টরের মধ্যে যে কোনো একটি সেক্টর নির্বাচন করতে হবে সব গুলো সেক্টর নিয়ে কাজ করলে আপনি কখনোই সফল হতে পারবেন না।

তাই সব গুলো না ঘেঁটে যেকোনো একটি সেক্টর নির্বাচন করুন।আপনার কাছে যে সেক্টর ভালো মনে হবে বা যে সেক্টর আপনি ভালো পারেন সেটাই নির্বাচন করবেন।তারপর আপনি একটি নিশ কে বেছে নিবেন তারপর ও লাইনে অ্যাকাউন্ট খুলবেন।তারপর নিজের মার্কেটিং করবেন।আপনি চাইলে বিভিন্ন সোসিয়াল মিডিয়া প্লাটফর্মে মার্কেটিং করতে পারেন।সেক্ষেত্রে সকলে আপনার কাজ সম্পর্কে জানতে পারবে।তারপর আপনাকে ক্লান্ত ধরতে হবে।

এই ক্লাইন্ট ধরতে সবথেকে ধৈর্য্যের প্রয়োজন অনেক সময় এক সপ্তাহের ভিতরে কাজ পাওয়া যায় আবার এক থেকে দেড় বছর ও সময় লাগতে পারে।ক্লান্ত পেয়ে গেলে আপনাকে আপনার কাজের জন্য আবেদন করতে হবে তারপর আপনাকে আপনার কাজের মূল্য নির্ধারণ করতে হবে এবং কত তারিখে আপনি কাজ জমা দিবেন তা অবশ্যই নির্ধারণ করতে হবে।

তারপর আপনি নির্দিষ্ট তারিখে কাজ জমা দিয়ে আপনার পেমেন্ট নিবেন।নতুনদের জন্য এই কাজ অবশ্যই সহজ না তবে আপনি যদি ধৈর্য্য ও পরিশ্রম দিয়ে কাজ করতে পারেন তবে অবশ্যই সফল হবেন।মনে রাখতে হবে কোনো কাজই সহজ না কাজে সফল হতে নিষ্ঠার সাথে কাজ করতে হবে।

মন্তব্য

যেকোনো কাজেই পরিশ্রম এবং ধৈর্য্যের প্রয়োজন।যথার্থ ধৈর্য্য ও পরিশ্রম দিয়ে কাজ করলে সফল হওয়া সম্ভব।প্রিয় পাঠক আমার এই আর্টিকেলটা যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে এবং আপনারা যদি এই আর্টিকেলের মাধ্যমে উপকৃত হয়ে থাকেন তবে অবশ্যই আপনার পরিবার ও বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url