মেয়েদের ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন

মেয়েরা আদিকাল থেকেই অর্থ উপার্জন করে নিজের পায়ে দাড়াতে চায়। অনেকে ভেবে পাইনা তারা কি কাজ করবে এইজন্যই মেয়েদের ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে আমি এই আর্টিকেলে আলোচনা করেছি।
এছাড়াও মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায়, অবসর সময়ে বাড়িতে বসে কাজ, ঘরে বসে মোবাইলে আয় সহ মেয়েদের ইনকাম করার যাবতীয় বিষয় তুলে ধরেছি।

ভূমিকা

আগের যুগের ধারণা থেকে বেরিয়ে এসে অনেক মেয়েরা চাকরি কিংবা ব্যাবসা করতে চাই কিন্তু ঘর সংসার সামলিয়ে তা হয়ে ওঠেনা আবার অনেকেই বুঝে পাইনা তারা কি কাজ করবে।আগেকার মহিলারা বিভিন্ন ধরনের সেলাই ও হাতের কাজ করে তা বিক্রি করে এবং গরু ছাগল পালন করে জীবিকা নির্বাহ করতো।

শহরে দালানের বাড়িতে তা সম্ভব হয়না। অনেক মেয়েরা চায় আত্মনির্ভরশীল হতে কিন্তু তারা বুঝে উঠতে পারে না আসলে ঘরে বসে তারা কি ধরনের কাজ করবে। এই সমস্যার সমাধান নিয়েই মূলত এই আর্টিকেলটি লেখা।এই আর্টিকেলটিতে মেয়েদের ব্যবসার আইডিয়া এবং মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায় ব্যাখ্যা করা হয়েছে।


অবসর সময়ে বাড়িতে বসে কাজ

  • ফেসবুক ও ইউটিবে চ্যানেল:আজকাল ফেসবুক ও ইউটিউবে বিভিন্ন শিক্ষণীয় ভিডিওর অনেক কদর রয়েছে।সেক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন প্রয়োজনীয় ভিডিও মেক করে এডিট করে আপলোড দিলে ভিউ এবং লাইক কমেন্ট এর ওপর ভিত্তি করে মনিতাইজেশনের মাধ্যমে ভালো ইনকাম করতে পারবেন।এক্ষেত্রে আপনার ভিডিও দ্বারা মানুষ ও উপকৃত হবে আপনার ও ইনকাম হবে।
  • প্রোডাক্ট বিক্রয়:আপনি যদি কোনো পণ্য নিয়ে কাজ করেন তবে তা ফেসবুক পেজ খুলে প্রচার করে বিক্রয়ের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন।আপনার প্রোডাক্ট যদি ভালো হয় তবে আপনার ইনকাম ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাবে।আপনি অনলাইনে যেকোনো একটি প্রোডাক্ট অথবা অনেকগুলো প্রোডাক্ট সেল করতে পারেন।
  • বাগান করে আয়:আপনি আপনার অবসর সময়ে বাগান তৈরি করে আয় করতে পারেন।আপনি বাগান করে সেখানের ছাড়া গাছ অথবা বিভিন্ন ফুল ফলের গাছ বিক্রি করে আয় করতে পারেন।

মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার উপায়

  • ব্লগ করে আয়:ব্লগ লিখে আয় ইনকাম একটি ভালো পথ।আপনি যদি ভালো লিখালিখি করতে পারেন এবং আপনার যদি কম্পিউটার বা অ্যান্ড্রয়েড ফোন থাকে তবে টা দিয়ে আপনি ব্লগিং ওয়েবসাইট তৈরি করে তাতে আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করে খুব সহজেই আয় করতে পারেন।আবার আপনি চাইলে বিভিন্ন ব্লগারের কাছে আপনার আর্টিকেল বিক্রি অথবা অন্যের ওয়েবসাইটে ব্লগ পাবলিশ করেও ইনকাম করতে পারেন।
  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং:মেয়েরা চাইলে ঘরে বসে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেও আয় করতে পারে।বিভিন্ন কোম্পানির প্রোডাক্ট সেল করার মাধ্যমে আপনি কমিশন পেটে পারেন।বর্তমানে ওয়েবসাইট এমন অনেক কোম্পানি আছে যেখানে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হিসেবে কাজ করতে পারেন।
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন:অনলাইনের আয়ের জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইন বেশ জনপ্রিয়।সকল বয়সের মানুষকেই এই কাজটি করতে দেখা যাচ্ছে।আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আয় করতে চান তবে যে কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন করতে পারেন।
  • ভাষা অনুবাদ করে আয়:আপনি যদি বিভিন্ন ভাষা জেনে থাকেন তবে আপনার এই প্রতিভাকে কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারেন।আপনি বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদক হিসেবে কাজ করতে পারেন।
  • সার্ভে করে আয়: অনলাইনে বিভিন্ন কোম্পানির সেবা এবং প্রোডাক্ট সম্পর্কে জানার জন্য বিভিন্ন কোম্পানি সার্ভে রিপোর্ট করে থাকে।কোম্পানি এই সার্ভে করার জন্য ভালো পরিমাণ অর্থ প্রদান করে থাকে।
  • ওয়েব ডেভলপার:ওয়েব ডেভলপার এর কাজ করে ঘরে বসে খুব সহজেই ইনকাম করা যায়।আপনি যদি ওয়েব ডেভেলপারের কাজ না জানেন তবে যে কোনো ভালো প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে কাজটি শিখে ঘরে বসে ইনকাম করতে পারেন।
  • ভিডিও এডিটিং:বর্তমানে একজন ভালো ভিডিও এডিটর অনেকেই খুঁজেন।আপনি যদি ভালো ভিডিও এডিট করতে পারেন তবে আপনি ভিডিও এডিট করার মাধ্যমে ভালো অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
  • মহিলাদের জন্য ঘরে বসে ব্যবসা
  • দর্জির ব্যবসা: মেয়েদের জন্য দর্জির ব্যবসা ইনকামের একটি অনেক ভালো মাধ্যম হতে পারে। আপনি যদি হাতের কাজ জানেন এবং আপনার যদি সেলাই মেশিন থাকে তাহলে এই ব্যবসা আপনি শুরু করতে পারেন। ঘরের কাজের পাশাপাশি এই কাজটি করা মহিলাদের জন্য সহজ হবে। ঈদ,পুজো,বিয়ে-শাদির সময়ে মেয়েদের কাপড় বানানো সহ অন্যান্য সিজনেও কমবেশি মেয়েরা কাপড় বানিয়ে থাকে যার ফলে দর্জির ব্যবসা একটি অনেক ভালো ব্যবসা হতে পারে। এ ব্যবসা ধীরে ধীরে প্রসারিত করে অন্যান্য মেয়েদের কর্মসংস্থানের সুযোগও করে দিতে পারেন।
  • কাপড়ের ব্যবসা: কাপড়ের ব্যবসা ও মহিলাদের জন্য লাভজনক ব্যবসা হতে পারে। বাজার থেকে পাইকারি দামে মেয়েদের থ্রি-পিস,কামিজ,শাড়ি, টু পিস, ওয়ান পিস কিনে এনে বিক্রয় করার মাধ্যমে কাপড়ের ব্যবসা করতে পারেন। মেয়েরা সাধারণত ভিন্ন ভিন্ন ধরনের কাপড় পড়তে পছন্দ করে। এর ফলে তাদেরকে খুব সহজে আকৃষ্ট করা যায়। স্বাধীনতা যেখানে মেয়েদের সমাগম বেশি সেটা হতে পারে কোচিং সেন্টার স্কুল কলেজ সেখানে প্রচারের মাধ্যমে খুব সহজেই কাপড় গুলো বিক্রি হতে পারে। আবার আপনি চাইলে অনলাইনে পেজ খুলে প্রচারের মাধ্যমে আপনার ব্যবসা-প্রসারিত করতে পারেন। অনলাইনে বিক্রয়ের মাধ্যমে আপনার পূর্ণ সম্পর্কে সহজেই মানুষ জানতে পারবে এবং পণ্য খুব সহজেই বিক্রয় হবে।
  • কসমেটিক্স এর ব্যবসা: আপনি যদি ভাল মানের কসমেটিক্স এনে বিক্রয় করতে পারেন তাহলে কসমেটিকসের ব্যবসা হতে পারে আপনার জন্য একটি লাভজনক ব্যবসা। নারীরা কসমেটিক্স এবং জুয়েলারির প্রতি দুর্বল থাকে ফলে সহজেই তারা এগুলো কিনতে আগ্রহী হয়ে যায়।আপনি যদি অরিজিনাল প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারেন তবে আপনার প্রতিষ্ঠানটি নারীদের কাছে বিশ্বস্ত হয়ে উঠবে। ফলে খুব সহজেই আপনার বিক্রয় বৃদ্ধি পাবে। আপনি চাইলে অনলাইন এর মাধ্যমেও আপনার কসমেটিকস ব্যবসা পরিচালিত করতে পারেন।
  • হাতের কাজের ব্যবসা: গ্রাম বাংলার মহিলাদেরকে বিভিন্ন ধরনের হাতের কাজ যেমন: নকশি কাঁথা সেলাই, বুটিকের কাজ, কুশিকাটার কাজ, হ্যান্ড পেইন্ট ইত্যাদি। বুটিকের পোশাক সব সময়ই মেয়েরা পছন্দ করে থাকে। নকশী কাঁথা ও কখনো পোরোনো হওয়ার মতো না। আর বর্তমানে সবথেকে বেশি চলছে হ্যান্ড পেইন্ট। এ সকল কাজ করেও আপনি খুব ভালো উপার্জন করতে পারেন। শীতের সময় নকশি কাঁথা প্রচলন বেশি হয় তাই শীতের সময় নকশি কাঁথা বানিয়ে বিক্রয় করে উপার্জন করতে পারেন। বুটিকের কাপড় সব সময় মেয়েরা পড়ে থাকে তাই সব সময় এর প্রচলন থাকে। আর অন্যদিকে হ্যান্ড পেইন্ট চাদর, শাড়ি, মাস্ক, কামিজ বিভিন্ন কাপড়ের ওপর হ্যান্ড পেইন্ট করে তা বিক্রি করতে পারেন।
  • অর্গানিক মেহেদী বিক্রি করে আয়: বর্তমানে অর্গানিক মেহেদির বেশ প্রচলন রয়েছে। আপনার বাসায় যদি মেহেদী গাছ থেকে থাকে তবে আপনি অর্গানিক মেহেদী বিক্রি করে আয় করতে পারেন। ক্যামিকাল জাতীয় মেহেদী বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষই অপছন্দ করছে। সে ক্ষেত্রে আপনার বাসায় যদি একটি মেহেদী গাছ থাকে তবে সেটি হয়ে উঠতে পারে আপনার ব্যবসার পথ। মেহেদী পাতা তুলে সেটিকে শুকিয়ে গুড়ো করে অর্গানিক মেহেদী বানিয়ে নিতে পারেন এবং অর্গানিক মেহেদির গুঁড়ো বিক্রি করতে পারেন।
  • ক্রাফট ব্যবসা: বর্তমানে কাগজ দিয়ে তৈরি বিভিন্ন ধরনের শোপিস বা ডোরবেল খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। মানুষ ক্রাফটের তৈরি পণ্যের ওপর ঝুঁকে পড়ছে। আপনি যদি কাগজ দিয়ে সুন্দর সুন্দর ক্রাফট তৈরি করতে পারেন তাহলে আপনি ক্রাফ্টের ব্যবসাটি করতে পারেন। ইউটিউবে ক্রাফটের তৈরি বিভিন্ন পণ্যের বিভিন্ন টিউটোরিয়াল দেওয়া রয়েছে সেগুলো আপনি দেখে বাসায় বসে ক্রাফটের জিনিস তৈরি করতে পারেন।

মেয়েদের ব্যবসার আইডিয়া

  • মেহেদী আর্টিস্ট: আপনি যদি মেহেদী দিতে পারদর্শী হয়ে থাকেন সাথে আপনি যদি অনেক ভালো ডিজাইন পারেন তবে নির্দ্বিধায় মেহেদী আর্টিস্টের ব্যবসা করতে পারেন।বর্তমানে ঈদ,বিয়েসহ বিভিন্ন প্রোগ্রামে মেহেদির কদর রয়েছে।মেয়েরা সুন্দর করে মেহেদী পড়তে ভালোবাসে।আপনি যদি ভালো ডিজাইন করে মেহেদী দিতে পারেন তবে আপনি মেহেদী আর্টিস্ট হিসেবে বিভিন্ন পার্লারে জবও করতে পারেন।
  • মেকআপ আর্টিস্ট:আপনি যদি অনেক ভালো মেকআপ করতে পারেন তবে মেকআপ আর্টিস্ট হিসেবে একটি পার্লার খুলে ব্যাবসা করতে পারেন।আবার যদি আপনার মেকআপ সম্পর্কে ধারণা না থাকে কিন্তু আপনি পার্লার খুলতে চান তবে সেই সুযোগও রয়েছে। আপনি চাইলে অনলাইনে বিভিন্ন মেকআপ আর্টিস্ট এর কাছ থেকে মেকাপ কোর্স করতে পারেন অথবা আপনার আশেপাশে থাকা যেকোনো পার্লার থেকেও মেকআপ শিখে আপনি একটি পার্লার খুলতে পারেন। বর্তমানে নারীরা নিজেদের সুন্দর করে তুলতে পার্লার মুখে হচ্ছে সুতরাং পার্লারের যাবতীয় কাজ ফেসিয়াল সহ মেকআপ জানলে আপনার জন্য এটি অনেক লাভজনক ব্যবসা হতে পারে।
  • হোমমেড ফুড বিক্রয়: আপনি যদি অনেক মজাদার খাবার রান্না করতে পারেন তবে হোমমেড হোমমেড ফুডের ব্যবসা করতে পারেন। ফাস্টফুড,কেক,চাইনিজ খাবার, দেশি খাবার, রিচ ফুড আইটেম যদি আপনি ভাল রান্না করতে পারেন তবে এগুলো বানিয়ে বিক্রি করে ভালো আয় করতে পারবেন। আবার আপনি চাইলে বিভিন্ন হোমমেড ফুড প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে প্রশিক্ষণ নিয়েও এই ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
  • হোমমেইড ফেসপ্যাক ও হেয়ার প্যাক তৈরি: বর্তমানে হোমমেড ফেসপ্যাক ও হেয়ার প্যাক বহুল জনপ্রিয়। বর্তমানে নারীরা তাদের রূপচর্চায় ফেসপ্যাক এবং হেয়ার প্যাক কে গুরুত্ব দিচ্ছে। আপনারা চাইলে বাসায় বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে ফেসপ্যাক এবং হেয়ার প্যাক তৈরি করে তা বিক্রয় করতে পারেন। বর্তমানে অনেকেই হোমমেড প্যাক এর ব্যবসা করে আয় করছে।
  • ডে কেয়ার সেন্টার:বর্তমানে ডে কেয়ার সেন্টার হতে পারে একটি ভালো ব্যাবসা।অনেক কর্মজীবী বাবা মা আছেন যারা চাকরি করেন ফলে তাদের শিশুকে ডে কেয়ার সেন্টার রেখে যান।আপনি যদি শিশুর যত্ন ভালো ভাবে নিতে পারেন অথবা আপনার শিশু পালনের অভিজ্ঞতা থেকে থাকে। তবে আপনি ডে কেয়ার সেন্টার খুলে ব্যবসা করতে পারেন।
  • অনলাইনে প্রশিক্ষণ:আপনি যদি কোনো বিষয়ে দক্ষ হয়ে থাকেন যেমন:রান্নাবান্না,সেলাই,মেকআপ ইত্যাদি তবে আপনি অনলাইনে অথবা আপনার বাসায় মহিলাদের বাসায় প্রশিক্ষণ দিতে পারেন।আপনি যদি ভালো শিক্ষকতা করতে পারেন তবে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে শিক্ষার্থিদের অনলাইন ক্লাস করতে পারেন।

ঘরে বসে মোবাইলে আয়

  • রেসেলিং:বর্তমানে এমন অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যাদের থেকে প্রোডাক্ট নিয়ে সেল করে রেসলিং করতে পারেন।আপনার যদি মোবাইল ফোন থাকে তবে খুব সহজেই এই কাজটি করতে পারবেন।
  • আর্টিকেল লিখে আয়:মোবাইলের মাধ্যম খুব সহজেই আর্টিলে লিখ যায়।আর আর্টিকেল লিখে আপনি চাইলে আপনার ওয়েবসাইটে অথবা বিভিন্ন ওয়েবসাইটের এডমিনের কাছে সেল করে আয় করতে পারবেন।
  • ইনফ্লুইন্সার:আপনি যদি ভালো সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলতে পারেন তবে আপনি সোসিয়াল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবে কাজ করতে পারেন। বর্তমানে অনেক মেয়েরাই তাদের অবসর সময় কাজে লাগিয়ে এই কাজটি করছেন।এই কাজটি মোবাইলের মাধ্যমে খুব সহজেই করা যায়।

মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আসা করি পোস্টটি আপনার উপকারে এসেছে।এই পোস্টটি দ্বারা যদি পানি উপকৃত হয়ে থাকেন তবে আল আর পরিবার এবং বন্ধুবান্ধবদের সাথে শেয়ার করবেন।ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url